Ajker Digonto
বৃহস্পতিবার , ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ | ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. অর্থনীতি
  4. আইন- আদালত
  5. আইন-আদালত
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আলোচিত মামলা
  8. খুলনা
  9. খেলা
  10. খেলাধুলা
  11. চট্টগ্রাম
  12. চট্টগ্রাম বিভাগ
  13. জাতীয়
  14. ঢাকা
  15. তথ্য প্রযুক্তি

তুরস্ক-সিরিয়ায় থামছে না মৃত্যুমিছিল, নিহত ছাড়ালো ১৯ হাজার

প্রতিবেদক
Staff Reporter
ফেব্রুয়ারি ৯, ২০২৩ ৬:৪৩ অপরাহ্ণ
তুরস্ক-সিরিয়ায় থামছে না মৃত্যুমিছিল, নিহত ছাড়ালো ১৯ হাজার

দক্ষিণ তুরস্ক এবং উত্তর সিরিয়ায় গত সোমবার বিধ্বংসী ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে আজ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা ১৯ হাজার ছাড়িয়েছে। খবর বিবিসির।  

তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলেছেন, তার দেশেই মারা গেছে ১৬ হাজার ১৭০ জন। আর সিরিয়াতে এখনও পর্যন্ত ৩ হাজার ১৬২ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিতভাবে জানা গেছে। কর্মকর্তারা বলছেন, নিহতের এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে তারা আশংকা করছেন।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিধ্বস্ত শহরগুলোতে বহু মানুষ এখনও আশ্রয়হীন। তাদের কাছে নিরাপদ খাবার পানি নেই, বিদ্যুৎ নেই।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আশঙ্কা করছে, এই পরিস্থিতিতে ভূমিকম্পের হাত থেকে বেঁচে যাওয়া আরও অনেক মানুষের মৃত্যু হতে পারে।

ডব্লিউএইচও অনুমান করছে, তুরস্ক এবং সিরিয়াজুড়ে আড়াই কোটিরও বেশি মানুষ এই ভূমিকম্পের শিকার হয়েছেন। দুটি দেশেই হাজার হাজার ভবন ধসে পড়েছে এবং ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়া মানুষদের বাঁচাতে উদ্ধারকর্মীরা প্রাণপণ প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন।

উত্তর সিরিয়ায় ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়া লোকজন সাহায্যের জন্য ডাকাডাকি করছেন কিন্তু তাদের ডাকে সাড়া দেওয়ার মতো প্রায় কেউ নেই।

ইস্তাম্বুলের একজন তুর্কি সাংবাদিক ইব্রাহিম হাসকোলোলু বলেছেন, “লোকেরা এখনও ভবনের নিচে রয়েছে, তাদের সাহায্যের প্রয়োজন।”

তিনি বিবিসি নিউজকে বলেছেন, ধ্বংসস্তূপের নিচে থেকে আটকে পড়া লোকজন তাকে এবং অন্যান্য সাংবাদিকদের ভিডিও, ভয়েস নোট এবং তাদের লাইভ অবস্থান পাঠাচ্ছে।

তারা আমাদের বলছে যে তারা কোথায় আছে এবং “আমরা তাদের জন্য কিছুই করতে পারছি না,” মি. হাসকোলোলু বলেছেন, তুরস্কের জন্য এখন প্রয়োজন সমস্ত আন্তর্জাতিক সহায়তা।

সোমবার ভোররাতে গাজিয়ানটেপের কাছে ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। সেদিন স্থানীয় সময় প্রায় বেলা দেড়টার দিকে আরও একটি ৭.৫-মাত্রার ভূমিকম্প হয়। কর্মকর্তারা বলেছেন যে এটি ‘আফটারশক’ ছিল না।

সোমবার পর পর দুটি ভূমিকম্পের পর তুরস্কের দক্ষিণাঞ্চলে পর পর কয়েকটি শক্তিশালী আফটারশক ও কম্পন আঘাত হেনেছে।

সর্বশেষ - অন্যান্য