Ajker Digonto
বুধবার , ৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৮ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. অর্থনীতি
  4. আইন- আদালত
  5. আইন-আদালত
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আলোচিত মামলা
  8. খুলনা
  9. খেলা
  10. খেলাধুলা
  11. চট্টগ্রাম
  12. চট্টগ্রাম বিভাগ
  13. জাতীয়
  14. ঢাকা
  15. তথ্য প্রযুক্তি

মাহমুদুর রহমান নামে দাফন করা লাশটি বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর

প্রতিবেদক
আজকের দিগন্ত ডেস্ক
ডিসেম্বর ৪, ২০২৪ ৫:০৯ অপরাহ্ণ

সাভারে ২০২১ সালে মাহমুদুর রহমান নামে দাফন করা মরদেহটি বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর। তার সঙ্গে মেয়ে সামিরা তানজিন চৌধুরীর ডিএনএ মিলেছে। এমন প্রতিবেদন উপস্থাপনের পর হারিছ চৌধুরীকে তার শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী স্থানে দাফন করার অনুমতি দিয়েছেন হাইকোর্ট।

বুধবার (৪ ডিসেম্বর) বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ-সংক্রান্ত আবেদন মঞ্জুর করে আদেশ দেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মাহদীন চৌধুরী।

এর আগে হারিছ চৌধুরীর মেয়ে সামিরা তানজিন চৌধুরীর করা এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে গত ৫ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট রুলসহ আদেশ দেন।

সাভারের একটি মাদ্রাসার কবরে ‘মাহমুদুর রহমান’ নামে সমাহিত হারিছ চৌধুরীর লাশ তুলে ডিএনএ পরীক্ষা করতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। হারিছ চৌধুরীর প্রকৃত পরিচয় শনাক্তে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) পরিচালককে এ নির্দেশ দেওয়া হয়।

নির্দেশ অনুসারে, সাভারে ২০২১ সালে ‘মাহমুদুর রহমান’ নামে দাফন করা লাশটি গত ১৬ অক্টোবর কবর থেকে তোলা হয়। লাশটি উত্তোলন করেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সদস্যরা। হারিছ চৌধুরীর পরিচয় নিশ্চিত হতে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়। ডিএনএ পরীক্ষার প্রতিবেদনে ইতিবাচক ফল আসে, যার মধ্য দিয়ে হারিছ চৌধুরীর প্রকৃত পরিচয় নিশ্চিত হয়।

রিট আবেদনে প্রার্থনা ছিল, সাভারের মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে হারিছ চৌধুরীর অবশিষ্ট (মরদেহের) যা আছে, তা তুলে ডিএনএ পরীক্ষা করে তার প্রকৃত পরিচয় নির্ধারণ। তার শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী বীর মুক্তিযোদ্ধার প্রাপ্য সম্মানসহ নিজ বাড়িতে দাফন করা।

আইনজীবী মাহদীন চৌধুরী বলেন, হারিছ চৌধুরীর মেয়ের সঙ্গে ডিএনএ মিলেছে। অর্থাৎ, মাহমুদুর রহমান নামে দাফন করা ব্যক্তিই হারিছ চৌধুরী। লাশ এখন ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রয়েছে। বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে যথাযথ সম্মান দিয়ে তাকে পরিবারের ইচ্ছা অনুযায়ী দাফন করার অনুমতি দিয়েছেন আদালত।

হারিছ চৌধুরী বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব ছিলেন।

রিট আবেদনকারীর আইনজীবীর ভাষ্য, তৎকালীন সরকারের রোষানল থেকে বাঁচার জন্য হারিছ চৌধুরী আত্মগোপনে ছিলেন। পরবর্তী সময়ে মাহমুদুর রহমান পরিচয়ে ঢাকা শহরেই ছিলেন তিনি। আমৃত্যু ঢাকা শহরেই ছিলেন। ২০২১ সালের ৩ সেপ্টেম্বর করোনায় আক্রান্ত হয়ে তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে মারা যান। কিন্তু তৎকালীন সরকারের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চাপে তার মৃত্যুর বিষয়টি ধামাচাপা দিয়ে জোরপূর্বক ঢাকার অদূরে সাভারের একটি মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে তাকে কবর দিতে বাধ্য করা হয়। সরকার সে সময় তার প্রকৃত পরিচয় অনুযায়ী কোনো মৃত্যুসনদ দেয়নি। একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তার প্রাপ্য সম্মান দেয়নি।

সর্বশেষ - বিনোদন

আপনার জন্য নির্বাচিত

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে মাঝারি সংগ্রহ বাংলাদেশের

অচিরেই নির্বাচনি রোডম্যাপে যাত্রা শুরু করবে বাংলাদেশ: তারেক রহমান

প্রতিবন্ধীদের জন্য মর্যাদার পরিবেশ সৃষ্টির প্রতিশ্রুতি তারেকের

সরকার রাজনীতি ও বিরাজনীতির মাঝামাঝি অবস্থানে: রিজভী

কথা বলতে বলতে মাটিতে লুটিয়ে পড়লেন মির্জা ফখরুল

সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে

দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন

জাতীয় সংবিধান দিবস আজ

মেসিকে বড় ধরনের দুঃসংবাদ দিলেন আদালত

মেসিকে বড় ধরনের দুঃসংবাদ দিলেন আদালত

রাষ্ট্রপতি ভোটের মনোনয়ন ফরম জমার সময় শেষ হচ্ছে রোববার

সিঙ্গাপুরে যে মসজিদে নাশকতার পরিকল্পনা করতেন জঙ্গিরা

জামায়াত আমিরের বক্তব্যের সমালোচনা, শিক্ষককে মারপিট ও মোবাইল ভাঙচুর

যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গে মিল রেখে কর্মসূচির আলোচনা বিএনপি-জামায়াতে

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ শিক্ষার মানোন্নয়নে

প্রশংসার জোয়ারে ভাসছেন কোহলি

প্রশংসার জোয়ারে ভাসছেন কোহলি

হরতালের পরের দিন দেশের উভয় শেয়ার বাজারে সূচকের পতন

হরতালের পরের দিন দেশের উভয় শেয়ার বাজারে সূচকের পতন

তিনি এখন মিসেস স্বাগতা