Ajker Digonto
সোমবার , ২০ জুন ২০২২ | ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. অর্থনীতি
  4. আইন- আদালত
  5. আইন-আদালত
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আলোচিত মামলা
  8. খুলনা
  9. খেলা
  10. খেলাধুলা
  11. চট্টগ্রাম
  12. চট্টগ্রাম বিভাগ
  13. জাতীয়
  14. ঢাকা
  15. তথ্য প্রযুক্তি

তিস্তা-ধরলার পানি বিপৎসীমার ওপরে, ২০ হাজার পরিবার পানিবন্দি

প্রতিবেদক
আজকের দিগন্ত ডেস্ক
জুন ২০, ২০২২ ১:১৫ অপরাহ্ণ

ভারী বর্ষণ আর উজানের পাহাড়ি ঢলে তিস্তা ও ধরলা নদীর পানি প্রবাহ বেড়েছে। নদী তীরবর্তী এলাকাসহ চরাঞ্চলগুলোতে বন্যার পানি প্রবেশ করে প্রায় ২০ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানির সংকট।  

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মিজানুর রহমান বলেন, আজ সোমবার (২০ জুন) বিকেল ৩টায় দেশের বৃহত্তম সেচপ্রকল্প তিস্তা ব্যারেজের ডালিয়া পয়েন্টে পানি প্রবাহ রেকর্ড করা হয় ৫২ দশমিক ৯১ সেন্টিমিটার, যা (স্বাভাবিক ৫২ দশমিক ৬০ সেন্টিমিটার) বিপৎসীমার ৩১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। অন্যদিকে ধরলা নদীর শিমুলবাড়ি পয়েন্টে পানি প্রবাহ রেকর্ড করা হয় ৩১ দশমিক ১০ সেন্টিমিটার, যা (স্বাভাবিক ৩১ দশমিক ০৯ সেন্টিমিটার) বিপৎসীমার ১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

জেলার পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম, হাতীবান্ধা উপজেলার সানিয়াজান, গড্ডিমারী, সিন্দুর্না, পাটিকাপাড়া, সিংগিমারী, কালীগঞ্জ উপজেলার ভোটমারী, কাকিনা, আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা, পলাশী, সদর উপজেলার খুনিয়াগাছ, রাজপুর, গোকুন্ডা ইউনিয়নের তিস্তা নদীর তীরবর্তী এলাকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। অন্যদিকে ধরলা নদীর তীরবর্তী সদর উপজেলার মোঘলহাট, কুলাঘাট ও বড়বাড়ি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।

এসব এলাকার প্রায় ২০ হাজার পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে। চরাঞ্চলের রাস্তাঘাট ডুবে যাওয়ায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। ভেসে গেছে শত শত পুকুরের মাছ। পানির চাপ বেড়ে যাওয়ায় বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধগুলো রয়েছে চরম ঝুঁকিতে। আদিতমারীর সলেডি স্প্যার বাঁধ-২ যাওয়ার সড়কটির অর্ধেকাংশ ধসে গেছে। বাকিটুকু ধসে গেলে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পরবে বলে স্থানীয়রা আশঙ্কা করছেন। সব মিলে নির্ঘুম রাত কাটছে তিস্তাপাড়ের মানুষের। তিস্তার বাম তীরের প্রায় ৭/৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বন্যার পানি উঠেছে।

দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধগুলো। চৌকি/খাটের ওপর মাচাং বানিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন পানিবন্দি পরিবারের মানুষগুলো।  কেউ কেউ ঘর-বাড়ি ছেড়ে উঁচু বাঁধ বা পার্শ্ববর্তী গ্রামে আশ্রয় নিয়েছেন। চরম কষ্টে পড়েছেন বৃদ্ধ, প্রতিবন্ধী ও শিশুরা। গবাদি পশু-পাখি নিয়েও চরম বিপাকে পানিবন্দি পরিবারগুলো।

জেলা ত্রাণ ও পুর্নবাসন দপ্তর জানিয়েছেন, সরকারের পক্ষ থেকে ১৫ হাজার ৬১০ পানিবন্দি পরিবারের জন্য ১৫০.৫০০ মে. টন জিআর চাল, শিশু খাদ্যের জন্য ৭ লাখ ৭৫ হাজার টাকা, গো খাদ্যের জন্য ৩ লাখ ৭৪ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। প্রয়োজনে আরো বরাদ্দের জন্য আবেদন করা হবে।

 

সর্বশেষ - বিনোদন

আপনার জন্য নির্বাচিত

সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে

দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন

শেখ হাসিনার পলায়ণ, নিউ ইয়র্কে আনন্দ উৎসব

রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র উদ্বোধন করলেন শেখ হাসিনা-নরেন্দ্র মোদি

শ্রীদেবীর কারণে ভাইয়ের সঙ্গে হাতাহাতি করেছিলেন অনিল কাপুর

শ্রীদেবীর কারণে ভাইয়ের সঙ্গে হাতাহাতি করেছিলেন অনিল কাপুর

বিশ্ব ডাক দিবস আজ

নাস্তিক ম্যাগাজিনের বিরুদ্ধে ধর্ম অবমাননার মামলা

নাস্তিক ম্যাগাজিনের বিরুদ্ধে ধর্ম অবমাননার মামলা

হাতিরঝিলে বিজয় নিশান ওড়াবেন নিরব-মেহজাবীন

হাতিরঝিলে বিজয় নিশান ওড়াবেন নিরব-মেহজাবীন

‘সরকারের পতন ঘটাতে না পারলে কান ধরে ওঠবস করে বিদায় নেবেন’

বিপ্লবের পর আপাতত স্থিতিশীল বাংলাদেশ

‘সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত’ দেশের তালিকায় বিশ্বে ১৩তম বাংলাদেশ

‘সবচেয়ে দুর্নীতিগ্রস্ত’ দেশের তালিকায় বিশ্বে ১৩তম বাংলাদেশ

টেস্টের জন্য এখনো প্রস্তুত নন তাসকিন, জানালেন বোলিং কোচ