Ajker Digonto
বৃহস্পতিবার , ৭ জুন ২০১৮ | ২৭শে জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. অর্থনীতি
  4. আইন- আদালত
  5. আইন-আদালত
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আলোচিত মামলা
  8. খুলনা
  9. খেলা
  10. খেলাধুলা
  11. চট্টগ্রাম
  12. চট্টগ্রাম বিভাগ
  13. জাতীয়
  14. ঢাকা
  15. তথ্য প্রযুক্তি

মানসম্মত শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করে যাচ্ছি: অর্থমন্ত্রী

প্রতিবেদক
Staff Reporter
জুন ৭, ২০১৮ ৮:২২ অপরাহ্ণ

সর্বজনীন ও মানসম্মত শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। বৃহস্পতিবার (৭ জুন) জাতীয় সংসদে দেওয়া বাজেট বক্তৃতায় এ কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বিদ্যালয় বহির্ভূত ও ঝরেপড়া শিশু শিক্ষার সুযোগ পাচ্ছে। জনশক্তি গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে আমরা বৃত্তিমূলক ও কারিগরি শিক্ষার প্রসারের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছি।’

২০১৮-১৯ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে শিক্ষাখাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৫৩ হাজার ৬৪ লাখ ১১ হাজার টাকা (উন্নয়ন কর্মসূচি বাবদ ৭ দশমিক ৭১ কোটি টাকাসহ)।

এরমধ্যে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জন্য রয়েছে ২২ হাজার ৪৬৫ কোটি টাকা। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের জন্য ২৪ হাজার ৮৯৫ কোটি এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের জন্য পাঁচ হাজার ৭০২ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় বলেন, ‘সর্বজনীন ও মানসম্মত শিক্ষা প্রসারের উদ্দেশ্যে আমরা শুরুতেই জাতীয় শিক্ষা নীতি-২০১০ প্রণয়ন করি এবং তা বাস্তবায়নের সচেষ্ট হই। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিবছর বিনামূল্যে পাঠ্যবইসহ বিভিন্ন শিক্ষা উপকরণ বিতরণ, প্রাথমিক স্তর থেকে স্নাতক ও সমপর্যায়ের ছাত্রছাত্রীদের উপবৃত্তি প্রদান, দারিদ্র্যপীড়িত এলাকায় স্কুল ফিডিং কার্যক্রম পরিচালনা করছি।’

অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘শিক্ষা অবকাঠামো নির্মাণ ও সংস্কার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পানীয় জলের ব্যবস্থাসহ অন্যান্য সহায়ক পরিবেশ নিশ্চিত করা, বিভিন্ন ভাষায় প্রাথমিক শিক্ষার বই মুদ্রণ, প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা, সৃজনশীল মেধার মূল্যায়ন ও প্রধানন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট গঠন, সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ, শিক্ষার্থী-শিক্ষকের অনুপাত কমিয়ে আনার জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক শিক্ষক নিয়োগ ও শিক্ষা প্রদান, তৃণমূল পর্যন্ত শিক্ষা কার্যক্রম উদ্ভাবন ও তথ্যপ্রযুক্তির প্রয়োগ ইত্যাদি বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় সবার জন্য মানসম্মত শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি করে যাচ্ছি।’

অর্থমন্ত্রী বিগত বছরগুলোতে শিক্ষাখাতের উন্নয়নের তথ্য তুলে ধরে বলেন, ‘আমাদের প্রচেষ্টায় ২০১০ সালের তুলনায় ২০১৭ সালে প্রাথমিক পর্যায়ে নিট ভর্তির হার ৯৪ দশমিক ৮ শতাংশ থেকে প্রায় ৯৮ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। ঝরে পড়ার হার ৩৯ দশমিক ৮ শতাংশ থেকে ১৮ দশমিক ৮ শতাংশে নেমে এসেছে। এছাড়া, ছাত্র-শিক্ষক অনুপাত ৪৬:১ থেকে ৩৯:১ এ নামিয়ে আনা হয়েছে এবং উপবৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ৭৯ লাখ থেকে ১ কোটি ৩০ লাখে উন্নীত করা সম্ভব হয়েছে। ইতোমধ্যে বিদ্যালয়হীন গ্রামে ১ হাজার ৪৯৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্মাণ করা হয়েছে এবং ২৬ হাজার ১৯৩টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ হয়েছে। পিটিআইবিহীন ১১টি জেলা সদরে পিটিআই নির্মাণ করা হয়েছে। এ সময়ে প্রাথমিক প্রাক-প্রাথমিক পর্যায়ে ১ লাখ ৮ হাজার ২০০ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে এবং ১ লাখ ৩ হাজার শিক্ষকের চাকরি জাতীয়করণ হয়েছে। মূলধারার বাইরে ১১ হাজার ১৬২টি আনন্দ স্কুলে ৩ লাখ ১০ হাজার ৯৮৭ জন বিদ্যালয় বহির্ভূত ও ঝরেপড়া শিশু শিক্ষার সুযোগ পাচ্ছে।’

অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তব্যে বলেন, ‘প্রাথমিক পর্যায়ে শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দেওয়ার পাশাপাশি মাধ্যমিক থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যায়ে আমরা গুরুত্ব দিয়েছি সৃজনশীল-কর্মমুখী-বিজ্ঞানভিত্তিক-উৎপাদন সহায়ক শিক্ষার প্রসারের ওপর। ই-বুক প্রচলন করা হয়েছে, ১২৫টি উপজেলায় ‘উপজেলা আইসিটি ট্রেনিং অ্যান্ড রিসোর্স সেন্টার’ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে এবং আরও ১৬০টি উপজেলায় প্রতিষ্ঠা কার্যক্রম চলমান আছে। ১৩৫টি উপজেলায় একটি করে সরকারি বিদ্যালয়কে মডেল বিদ্যালয়ে রূপান্তর করা হয়েছে। ২৬ হাজার ৬৫৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম স্থাপন করা হয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তি ও ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ইতোমধ্যে ৯০ হাজার শিক্ষক এবং ১ হাজার ৫০০ মাস্টার ট্রেনারকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছ। টিচার্স পোর্টালে ৬২ হাজার কনটেন্ট তৈরি করা হয়েছে, যা ব্যবহার করে শিক্ষকরা নিজেরাই কনটেন্ট মনোনয়ন করতে পারছেন। ৮ লাখ শিক্ষককে বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে ‘জাতীয় শিক্ষক শিক্ষা কাউন্সিল’ গঠন করা হয়েছে।’

অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, ‘দেশি ও আন্তর্জাতিক শ্রম বাজারের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে আমরা বৃত্তিমূলক ও কারিগরি শিক্ষার প্রসারের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছি। ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে পাঠ্যক্রমে ‘তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি’ বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। কারিগরি, বৃত্তিমূলক ও মাদ্রাসা শিক্ষাকে যুগোপযোগী ও কার্যকর করার লক্ষ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ‘কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ’ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।’

আজকের দিগন্তে সর্বশেষ

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে মাঝারি সংগ্রহ বাংলাদেশের
অচিরেই নির্বাচনি রোডম্যাপে যাত্রা শুরু করবে বাংলাদেশ: তারেক রহমান
প্রতিবন্ধীদের জন্য মর্যাদার পরিবেশ সৃষ্টির প্রতিশ্রুতি তারেকের
সরকার রাজনীতি ও বিরাজনীতির মাঝামাঝি অবস্থানে: রিজভী
কথা বলতে বলতে মাটিতে লুটিয়ে পড়লেন মির্জা ফখরুল
সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে
দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন
ঈদে আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা পরিস্থিতি সন্তোষজনক ছিল: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লন্ডনে ড. ইউনূসের সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকের সম্ভাবনা
ন্যাশনাল গার্ড না দিলে লস অ্যাঞ্জেলেস পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যেত: ট্রাম্প
১০ টাকার ইনজেকশন ৩০০ টাকা বিক্রি, ফার্মেসিকে জরিমানা ৫০ হাজার

সর্বশেষ - বিনোদন

আপনার জন্য নির্বাচিত

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে মাঝারি সংগ্রহ বাংলাদেশের

অচিরেই নির্বাচনি রোডম্যাপে যাত্রা শুরু করবে বাংলাদেশ: তারেক রহমান

প্রতিবন্ধীদের জন্য মর্যাদার পরিবেশ সৃষ্টির প্রতিশ্রুতি তারেকের

সরকার রাজনীতি ও বিরাজনীতির মাঝামাঝি অবস্থানে: রিজভী

কথা বলতে বলতে মাটিতে লুটিয়ে পড়লেন মির্জা ফখরুল

সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে

দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন

নো ডিভিডেন্ট ঘোষণা করেছে ৫ প্রতিষ্ঠান

নো ডিভিডেন্ট ঘোষণা করেছে ৫ প্রতিষ্ঠান

আদালতের আদেশে আমি বৈধ সাধারণ সম্পাদক: নিপুণ

আদালতের আদেশে আমি বৈধ সাধারণ সম্পাদক: নিপুণ

পোর্টাল বাংলাদেশ ডটকম ডেস্ক

পোর্টাল বাংলাদেশ ডটকম ডেস্ক

এস আলমের শেয়ার বিক্রি করে টাকা আদায় করবে ইসলামী ব্যাংক

বিমানকে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরের প্রস্তাব অর্থমন্ত্রীর

ভারত থেকে শূন্য হাতে ফিরিনি: প্রধানমন্ত্রী

বাংলাদেশি পাটপণ্যে অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্কের মেয়াদ বাড়াল ভারত

মোবাইল ফোনের দাম বাড়বে, কমবে বিদেশি সফটওয়্যারের দাম

খালেদা জিয়ার প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য নয় – হানিফ

খালেদা জিয়ার প্রস্তাব গ্রহণযোগ্য নয় – হানিফ

আশা-নিরাশার দোলাচলে—সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বীর প্রতীক

আশা-নিরাশার দোলাচলে—সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বীর প্রতীক